Advertise With Us
For Questions, Enquiries, Click Here
Facebook - Twitter - Call Us - ayfafoundation@gmail.com

Ceo & Founder

মোঃ মোতাহের হোসেন পাটওয়ারী

বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার সুনামধন্য এবং সুপরিচিত সমাজসেবা মূলক প্রতিষ্ঠান আম্বিয়া-ইউনুছ ফাউন্ডেশন (আইফা) এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি জনাব, মোঃ মোতাহের হোসেন পাটওয়ারী। তিনি তার ব্যক্তি উদ্যোগে নিজ জন্মস্থানের সমাজের উন্নয়ন করার লক্ষ্যে ২০০৫ইং থেকে এই সমাজসেবা মূলক সংস্থাটি গড়ে তুলেন। তিনি একজন সুপরিচিত ও সুনামধন্য ব্যবসায়ী। এছাড়াও তিনি তার সমাজসেবা মূলক কর্মকান্ডের জন্য জনগণের কাছে একজন সমাজসেবক ও জনদরদী হিসেবে পরিচিত। নিম্নে জনাবের জীবন বৃত্তান্ত তুলে ধরা হলো।

জীবন বৃত্তান্ত


নাম: মোহাম্মদ মোতাহের হোসেন পাটওয়ারী
পিতা: মরহুম মৌলভী আ.ফ.ম. ইউনুছ
মাতা: মোসাম্মৎ আম্বিয়া খাতুন
বর্তমান ঠিকানা: বাড়ী নং-এফ/২৭, রোড-১১, থানা-বনানী, ঢাকা-১২১৩
স্থায়ী ঠিকানা: গ্রাম- সাহাপুর, ডাকঘার- সোনালি বালিকা বিদ্যালয়, ফরিদগঞ্জ পৌরসভা, উপজেলা- ফরিদগঞ্জ, জেলা: চাঁদপুর
জন্ম তারিখ ও স্থান: ০১ নভেম্বর ১৯৬১ইং, সাহাপুর, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ১৯৭৬ সালে ফরিদগঞ্জ এ.আর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক, ১৯৭৮ সালে শহীদ শোহরাওয়ার্দী কলেজ, ঢাকা থেকে উচ্চ মাধ্যমিক, ১৯৮১ সালে খুলনা মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ থেকে বি.এস.সি এবং নিশান ডিজেল কোম্পানি, জাপান থেকে ডিপ্লোমা ইন ম্যানেজমেন্ট ডিগ্রী অর্জন করেন।
টেলিফোন ও মোবাইল নং: 
ই-মেইল:
সংস্থার নাম ও অবস্থান: স্বত্বাধিকারী, ডাই-টেক্স ইন্টারন্যাশনাল ও মেসার্স সাকিব ট্রেডার্স এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, উইনী ইলেকট্রো-ট্রেড লিমিটেড
ব্যবসার ধরন: আমদানী কারক, পরিবেশক, প্রস্তুতকারী ও সরবরাহকারী
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা: কাইজউদ্দিন টাওয়ার (৫ম তলা) ১৭৬ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্মরণী (হোটেল-৭১ ভবন), বিজয়নগর, ঢাকা
রাজনৈতিক অবস্থান: 
  • সদস্য, জাতীয় নির্বাহী কমিটি, বি.এন.পি
  • কোষাধ্যক্ষ, চাঁদপুর জেলা বি.এন.পি
  • সাধারণ সম্পাদক, ফরিদগঞ্জ থানা বি.এন.পি
  • বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, সদস্য, নারায়ণগঞ্জ শাখা (১৯৮০-১৯৮৫)
  • সাংগঠনিক সম্পাদক, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাসাস (১৯৮২-১৯৯০)
ছেলে/মেয়েদের নাম: 
  • সাকিব হোসেন
  • সাজিদ হোসেন
  • মাহাদিয়া হোসেন মেহতা
স্ত্রীর নাম: মিসেস তাসকিনা হোসেন, গৃহিনী
শিল্প/অর্থনীতি/শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান: 
  • ভাইস চেয়ারম্যান, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি
  • আজীবন সদস্য, কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, ঢাকা ক্যান্ট, ঢাকা
  • আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ ডায়াবেটিকস সোসাইটি
  • আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি
  • আজীবন সদস্য, উত্তরা ক্লাব, ঢাকা
  • আজীবন সদস্য, চাঁদপুর ক্লাব, চাঁদপুর
  • আজীবন সদস্য, বৃতত্তর কুমিল্লা সমিতি, ঢাকা
  • আজীবন সদস্য, চাঁদপুর জেলা সমিতি, ঢাকা
  • আজীবন সদস্য, ফরিদগঞ্জ থানা সমিতি, ঢাকা
  • প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, আম্বিয়া-ইউনুছ ফাউন্ডেশন
  • সদস্য, ফরিদগঞ্জ বঙ্গবন্ধু ডিগ্রী কলেজ গভর্ণিং বডি
  • সভাপতি, শাহাপুর চৌধুরী গাজী ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা, ফরিদগঞ্জ
  • সভাপতি, পঃ পোয়া আজিজিয়া ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসা, ফরিদগঞ্জ
  • সাবেক সভাপতি, ফরিদগঞ্জ এ.আর. পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
রাষ্ট্রীয়/আন্তজার্তিক স্বীকৃতি: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক ব্যক্তিশ্রেণিতে ২০০৯-২০১০ করবর্ষের শীর্ষ করদাতা হিসেবে সি.আই.পি নির্বাচিত।

প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতির কিছু কথা:
মা, মাটি ও মানুষের সম্পকৃ অকৃত্রিম। ব্যক্তিগত একটুকরো মাটিকে ঘিরে তৈরি হয় মানুষের স্বপ্ন ও ভাবাবেগ। যেহেতু বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। এদেশের সুবিধাবঞ্চিত, পিছিয়েপড়া, অসচেতন, হতদরিদ্র লোকদের দারিদ্র বিমোচন ও স্থায়ীত্বশীল উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সমাজ কল্যাণ সংস্থা প্রায় সর্বত্র রয়েছে। কিন্তু পারস্পারিক সহযোগিতার অভাব, আর্থিক অ-স্বচ্ছলতা এবং কর্মসূচী বাস্তবায়নের কর্মকৌশল বিনির্মাণে কিছুটা অস্বচ্ছতার কারণে এই সকল বেসরকারী সমাজ কল্যাণ সংস্থা দারিদ্র বিমোচন তথা উন্নয়নে তেম ভূমিকা রাখতে পারছে না। যদিও এদের আন্তরিকতা ও প্রতিশ্রুতির কোন কমতি নেই। বর্তমানে বিশাল এনজিও বাহিনী ত্রাণ ও পুণর্বাসন, প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরিচর্যা, পানি ও পয়ঃনিস্কাশন, উপবৃত্তি প্রকল্প, বনায়ন, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা সহ অন্যান্য সমাজ হিতৈষী কাজ বাস্তবায়ন করছে। এরই ধারাবাহিকতায় আবেগ আপ্লুত হয়ে নিজস্ব ভুবনের মানুষের জন্য কিছু করার প্রত্যয়ে নিজস্ব অর্থায়নে ২০০৫ সালের জানুয়ারি মাসে আম্বিয়া-ইউনুছ ফাউন্ডেশন নামীয় অত্র সমাজসেবা সংগঠনটি প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করি।

সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনায় কার্যকরী পরিষদ, সাধারণ পরিষদ এবং একটি শক্তিশালী উপদেষ্টা মন্ডলী রয়েছে। যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় পর্যায়ক্রমে সংস্থাটি এ পর্যন্ত সাফল্যের সাথে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে একটি অত্যাধুনিক স্থায়ী পাঠাগার, কম্পিউটার প্রশিক্ষণাগার, স্থায়ী স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র।

এই কাজে যারা নিবেদিত তাদের সকলকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

পরিশেষে সংস্থার এই স্বতঃস্ফুর্ত উদ্যোগ ও প্রচেষ্টা সমাজের কল্যাণ বয়ে আনবে এই আমার প্রত্যাশা।